অন্তে পুষেছো যখন তুমি হায়েনা মন্ত্র

অপহরণ- করছো- গনতন্ত্র!

মানুষ পুড়িয়ে করছো ছাই

পাষাণেও- অশ্রু ঝরার বিকল্প নাই!

 

খুলি উড়িয়ে সিন্নি করছো ঘিলু

আবাদি জমির পর অকম্পিত অন্তর

তোমাতে নেই- মরণের ডর?

 

সে-কি কলমের বদলে কোমল হাতে

তুলেছো মানুষ- খুনের অস্ত্র!

পরম মমতায় যে হাতে মা চুমু খেয়েছে

বোন শিখিয়েছে হাতে হাত ধরে

হাটতে,আজ সময়ের পরিক্রমায়-

পৈশাচিক কামনার লালসায়

সে হাতেই তুমি খুলে নিয়েছো মা-বোনের

লজ্জা নিবারক তিন টুকরো বস্ত্র।

মানুষ নহে,হিংস্র তুমি অত্যাচারি খড়গ

ললনা- লালসিত পাষণ্ড ধর্ষক!

তোমার ঔরস্যেই জন্ম পুরুষ নয় সে দেবতা

আমার চোখে জ্বালিয়েছে এক খন্ড

প্রতিবাদ মূখর ঝাঁঝালো আলো।

টর্নেডোর মতো আমার মস্তিষ্ক ঘুরপাক খায়

দেবতা সে তোমারি রক্তের অংশ,

ভাবনা অতিক্রান্ত আমার দুঃস্বপ্ন আজিকার বিশ্বে তুমি বিস্ময় বিপর্যয় তোমাকে-নয়, তোমার পশুত্বকে নিশ্চিহ্ন করা শ্রেয়।

 

লেখকঃ-শামীমা আক্তার„