মান্নার মিয়া,শান্তিগঞ্জ প্রতিনিধি:
মেধা, সততা আর স্বপ্নকে সঙ্গী করে পথচলা এক তরুণের নাম রহমান তৈয়ব। তিনি শুধু একজন সাংবাদিক নন; একাধারে সংগঠক, কবি, গীতিকার,সুরকার অভিনেতা এবং পত্রিকার সম্পাদক। বহুমুখী প্রতিভার এই তরুণের কর্মমুখর যাত্রা অনেক আগেই তাকে সমাজে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।
সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাঁক ইউনিয়নের লালুখালী গ্রামে তাঁর জন্ম।বর্তমান বাস বাহাদুরপুরে। শৈশব থেকেই সাহিত্যচর্চা, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন তিনি। বর্তমানে তিনি শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদের কাছে তিনি সততা, আন্তরিকতা ও দায়িত্ববোধের প্রতীক।
সুখবর হলো—এই মেধাবী তরুণ নতুন আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা করলেন। সম্প্রতি তিনি ডুংরিয়া হাইস্কুল এন্ড কলেজে সহকারী শিক্ষক (ইংরেজি) হিসেবে চূড়ান্তভাবে নিয়োগ লাভ করেছেন। তাঁর এই অর্জন শুধু ব্যক্তিগত নয়; বরং পরিবার, সমাজ ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্যও এক গর্বের বিষয়।
সহকর্মীরা মনে করছেন, একজন শিক্ষক হিসেবে রহমান তৈয়বের দায়িত্ব এখন আরো বেড়ে গেল। শিক্ষা, মানবিক মূল্যবোধ ও আদর্শের আলো ছড়িয়ে দিয়ে তিনি আগামী প্রজন্মকে আলোকিত করবেন—এমন প্রত্যাশা সবার।
উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে তিনি সুনামগঞ্জ শহীদ ক্যাডেট কোচিং,আব্দুল মুকিত উচ্চ বিদ্যালয়, মঈনুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ,পাটলী ইউনিয়ন উইমেন্স কলেজে সুনামের সাথে শিক্ষার আলো ছড়িয়েছেন।বর্তমানে তিনি ছাতকের ভাতগাঁও আইডিয়াল কলেজে কর্মরত রয়েছেন। ডুংরিয়া স্কুল এন্ড কলেজে আগামী মাসে অফিশিয়াল স্বীকৃতি পেয়ে শিক্ষকতায় নতুন করে নতুন উদ্যমে অবগাহন করবেন।
আদর্শবান শিক্ষক, নিবেদিতপ্রাণ সাংবাদিক ও বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী রহমান তৈয়বের জন্য শান্তিগঞ্জবাসী জানাচ্ছে অফুরন্ত শুভকামনা ও ভালোবাসা।