ঢাকা ১০:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামালগঞ্জে সরকারি ভূমিতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

  • Channel Jainta News 24
  • প্রকাশিত: ০৪:৩০:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
  • ১২ পড়া হয়েছে
১৯

জামালগঞ্জ প্রতিনিধি ::

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার ভীমখালী ইউনিয়নের হায়াতপুর মৌজার ছেলাইয়া গ্রামে সরকারি ভূমিতে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (১৪আগষ্ট) উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুশফিকীন নূর। অভিযান কালে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সার্ভেয়ার মোঃ আজমল হোসেন,ভীমখালী ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা দিলোয়ার হোসেন কাজী, নাজির কাম ক্যাশিয়ার মো. ছবির মিয়া, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য প্রমূখ।

এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুশফিকীন নূর বলেন, “সরকারি ভূমিতে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করায় গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মামলা রুজু করা হয় এবং স্থাপনা ভাঙার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি মিথ্যা চিঠি দিয়ে দাবি করেন যে স্থাপনা অপসারণ করেছেন। বাস্তব পরিদর্শনে দেখা যায় তিনি অপসারণ করেননি, তাই আজ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

ট্যাগ:

কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কমেন্ট করতে ইচ্ছুক?

সাংবাদিকদের তথ্য
ডেস্ক নিউজ

ডেস্ক নিউজ

জনপ্রিয় সংবাদ

জাতীয় ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন দিবস উদযাপিত: সমন্বিত পুনর্বাসনে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা

Follow for More!

জামালগঞ্জে সরকারি ভূমিতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

প্রকাশিত: ০৪:৩০:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
১৯

জামালগঞ্জ প্রতিনিধি ::

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার ভীমখালী ইউনিয়নের হায়াতপুর মৌজার ছেলাইয়া গ্রামে সরকারি ভূমিতে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (১৪আগষ্ট) উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুশফিকীন নূর। অভিযান কালে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সার্ভেয়ার মোঃ আজমল হোসেন,ভীমখালী ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা দিলোয়ার হোসেন কাজী, নাজির কাম ক্যাশিয়ার মো. ছবির মিয়া, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য প্রমূখ।

এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুশফিকীন নূর বলেন, “সরকারি ভূমিতে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করায় গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মামলা রুজু করা হয় এবং স্থাপনা ভাঙার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি মিথ্যা চিঠি দিয়ে দাবি করেন যে স্থাপনা অপসারণ করেছেন। বাস্তব পরিদর্শনে দেখা যায় তিনি অপসারণ করেননি, তাই আজ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।