ঢাকা ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জৈন্তাপুরে গলায় ফাঁস লাগানো কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

  • Channel Jainta News 24
  • প্রকাশিত: ০৭:৫৭:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪
  • ১৩ পড়া হয়েছে
২০

ডেস্ক নিউজ:: সিলেটের জৈন্তাপুরে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ওই কিশোরীর নাম আন্জুমান আক্তার সাথী (১৩)। সে উপজেলার আসামপাড়া গ্রামের ইতালি প্রবাসী মো আলিম উদ্দিনের মেয়ে। নিহত সাথী রাংপানি ক্যাপ্টেন রশিদ স্কুলের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী।

 

নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (৭ই নভেম্বর) সকালে সাথীর মা ফিরোজা বেগম সাথী স্কুলে না যাওয়ায় তাকে বকাবকি করেন। পরে তিনি পাশ্ববর্তী এক আত্মীয়ের বাসায় চলে যান।

 

পরে সকাল ১১ টায় ফিরোজা বেগম ঘরে ফিরে সাথীর রুমের দরজা ভিতর থেকে লাগানো ও কোন সাড়া শব্দহীন অবস্থায় দেখতে পান। এরপর সাথীর মাদ্রাসা পড়ুয়া ভাই আরিফুল ইসলামকে নিয়ে দরজা ভেঙে রুমের ভিতর সাথীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে ফিরোজা বেগম তাকে নিচে নামান।

 

পরে দ্রুত সময়ে সাথীকে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। খবর পেয়ে দুপুর ১২ টায় জৈন্তাপুর মডেল থানার পুলিশের টিম হাসপাতালে উপস্থিত হয়।

 

এ বিষয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন,নিহতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। তবে প্রকৃত ঘটনা অন্য কিছু হলে, তা অধিকতর তদন্ত সাপেক্ষে নিশ্চিত করা হবে। এ বিষয়ে কাজ করছে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশ।

ট্যাগ:

কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কমেন্ট করতে ইচ্ছুক?

সাংবাদিকদের তথ্য
ডেস্ক নিউজ

ডেস্ক নিউজ

জনপ্রিয় সংবাদ

Follow for More!

জৈন্তাপুরে গলায় ফাঁস লাগানো কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত: ০৭:৫৭:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪
২০

ডেস্ক নিউজ:: সিলেটের জৈন্তাপুরে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ওই কিশোরীর নাম আন্জুমান আক্তার সাথী (১৩)। সে উপজেলার আসামপাড়া গ্রামের ইতালি প্রবাসী মো আলিম উদ্দিনের মেয়ে। নিহত সাথী রাংপানি ক্যাপ্টেন রশিদ স্কুলের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী।

 

নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (৭ই নভেম্বর) সকালে সাথীর মা ফিরোজা বেগম সাথী স্কুলে না যাওয়ায় তাকে বকাবকি করেন। পরে তিনি পাশ্ববর্তী এক আত্মীয়ের বাসায় চলে যান।

 

পরে সকাল ১১ টায় ফিরোজা বেগম ঘরে ফিরে সাথীর রুমের দরজা ভিতর থেকে লাগানো ও কোন সাড়া শব্দহীন অবস্থায় দেখতে পান। এরপর সাথীর মাদ্রাসা পড়ুয়া ভাই আরিফুল ইসলামকে নিয়ে দরজা ভেঙে রুমের ভিতর সাথীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে ফিরোজা বেগম তাকে নিচে নামান।

 

পরে দ্রুত সময়ে সাথীকে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। খবর পেয়ে দুপুর ১২ টায় জৈন্তাপুর মডেল থানার পুলিশের টিম হাসপাতালে উপস্থিত হয়।

 

এ বিষয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন,নিহতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। তবে প্রকৃত ঘটনা অন্য কিছু হলে, তা অধিকতর তদন্ত সাপেক্ষে নিশ্চিত করা হবে। এ বিষয়ে কাজ করছে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশ।