ঢাকা ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নবীগঞ্জে কুশিয়ারা নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: মোবাইল কোর্টে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

  • Channel Jainta News 24
  • প্রকাশিত: ০৯:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
  • ১৭ পড়া হয়েছে
৩৪

নবীগঞ্জ প্রতিনিধি।। হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় কুশিয়ারা নদীর তাজাবাদ মৌজায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে তিন লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিচালিত এই অভিযানে দায়ী ব্যক্তি হিসেবে কিশোরগঞ্জের মো. রিটন মিয়াকে (পিতা: হাজী সুনাই মিয়া) শনাক্ত করা হয়। তিনি নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও পাম্প ও ড্রেজিং মেশিন ব্যবহার করে নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলন করছিলেন।

 

বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ৪(ক) ও ৫(ক) ধারায় তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই জরিমানার অর্থ আদায় করা হয়।

এ সময় জব্দকৃত বালু স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের এক সদস্যের জিম্মায় দেওয়া হয়। প্রশাসন জানিয়েছে, পরবর্তীতে নিলামের মাধ্যমে এই বালু বিক্রি করা হবে।

 

মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রত্যয় হাসেম। তিনি বলেন, “নদীর তীর ভাঙন ও পরিবেশগত ক্ষতি প্রতিরোধে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে। নদী ও পরিবেশ রক্ষায় আমরা কঠোর অবস্থানে আছি।”

উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের উদ্যোগে স্থানীয়দের মাঝে প্রশংসার ধারা অব্যাহত রয়েছে।

ট্যাগ:

কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কমেন্ট করতে ইচ্ছুক?

সাংবাদিকদের তথ্য
ডেস্ক নিউজ

ডেস্ক নিউজ

জনপ্রিয় সংবাদ

সিলেটে এসএমপি ও রাউন্ড টেবিল বাংলাদেশের সাইকেল র‌্যালি

Follow for More!

নবীগঞ্জে কুশিয়ারা নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: মোবাইল কোর্টে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত: ০৯:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
৩৪

নবীগঞ্জ প্রতিনিধি।। হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় কুশিয়ারা নদীর তাজাবাদ মৌজায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে তিন লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিচালিত এই অভিযানে দায়ী ব্যক্তি হিসেবে কিশোরগঞ্জের মো. রিটন মিয়াকে (পিতা: হাজী সুনাই মিয়া) শনাক্ত করা হয়। তিনি নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও পাম্প ও ড্রেজিং মেশিন ব্যবহার করে নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলন করছিলেন।

 

বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ৪(ক) ও ৫(ক) ধারায় তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই জরিমানার অর্থ আদায় করা হয়।

এ সময় জব্দকৃত বালু স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের এক সদস্যের জিম্মায় দেওয়া হয়। প্রশাসন জানিয়েছে, পরবর্তীতে নিলামের মাধ্যমে এই বালু বিক্রি করা হবে।

 

মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রত্যয় হাসেম। তিনি বলেন, “নদীর তীর ভাঙন ও পরিবেশগত ক্ষতি প্রতিরোধে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে। নদী ও পরিবেশ রক্ষায় আমরা কঠোর অবস্থানে আছি।”

উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের উদ্যোগে স্থানীয়দের মাঝে প্রশংসার ধারা অব্যাহত রয়েছে।