ঢাকা ১০:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজনীতি থেকে অবসর নিলেন শমসের মবিন চৌধুরী

  • Channel Jainta News 24
  • প্রকাশিত: ০৫:১০:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
  • ৪১ পড়া হয়েছে
৬৩

তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ শমসের মবিন চৌধুরী বীর বিক্রম রাজনীতি থেকে অবসরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রবিবার (১৬ নভেম্বর) দলের মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।

চিঠিতে শমসের মবিন চৌধুরী লিখেছেন, ‘এই মর্মে আপনাকে এবং আপনার মাধ্যমে সবাইকে অবগত করছি যে, শারীরিক কারণে আমি শমসের এম চৌধুরী রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। একই সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির সব পদ থেকে আমি পদত্যাগ করিলাম। আমার এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে ১৬ নভেম্বর ২০২৫ থেকে কার্যকর হইল।’

সাবেক সামরিক কর্মকর্তা, রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র সচিব শমসের মবিন চৌধুরীর রাজনীতিতে উত্থানটা ছিল বেশ নাটকীয়। বিএনপি-জামায়াতের জোট সরকারের আমলে তিনি পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। একই সরকারের আমলে তাকে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত করা হয়।

ট্যাগ:

কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কমেন্ট করতে ইচ্ছুক?

সাংবাদিকদের তথ্য
ডেস্ক নিউজ

ডেস্ক নিউজ

জনপ্রিয় সংবাদ

সুরমা নদীতে অভিযান চালিয়ে পরিবেশ বিধ্বংসী ড্রেজার ও বাল্কহেড জব্দ

Follow for More!

রাজনীতি থেকে অবসর নিলেন শমসের মবিন চৌধুরী

প্রকাশিত: ০৫:১০:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
৬৩

তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ শমসের মবিন চৌধুরী বীর বিক্রম রাজনীতি থেকে অবসরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রবিবার (১৬ নভেম্বর) দলের মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।

চিঠিতে শমসের মবিন চৌধুরী লিখেছেন, ‘এই মর্মে আপনাকে এবং আপনার মাধ্যমে সবাইকে অবগত করছি যে, শারীরিক কারণে আমি শমসের এম চৌধুরী রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। একই সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির সব পদ থেকে আমি পদত্যাগ করিলাম। আমার এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে ১৬ নভেম্বর ২০২৫ থেকে কার্যকর হইল।’

সাবেক সামরিক কর্মকর্তা, রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র সচিব শমসের মবিন চৌধুরীর রাজনীতিতে উত্থানটা ছিল বেশ নাটকীয়। বিএনপি-জামায়াতের জোট সরকারের আমলে তিনি পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। একই সরকারের আমলে তাকে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত করা হয়।