সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের নির্দেশনা উপেক্ষা করে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার কুশিয়ারা ইউনিয়নের রত্না নদী ইজারা প্রদানের পায়তারা শুরু করেছেন উপজেলা প্রশাসন। ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর লুটপাট কান্ডে জড়িত বিতর্কিত ইউএনও আজিজুন নাহার নদীটি ইজারা দিতে উঠে পড়ে লেগেছেন বলে অভিযোগ করেছেন দশ গ্রামের মানুষ। সিলেটের জেলা প্রশাসক এর কাছে তারা একটি আবেদন দিয়ে এর সুরাহা দাবি করেছেন।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সহ উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়নের দশটি গ্রামের প্রায় দুশতাধিক লোক স্বাক্ষরিত এই স্মারকলিপিতে জানানো হয়, সুপ্রিম কোর্টের লিভ টু আপিল ৩০৩৯/৩০১৯ এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেঞ্চুগঞ্জের রত্না নদী ইজারা প্রদান বন্ধ রয়েছে। ফলে এই এলাকার বিভিন্ন গ্রামের মানুষ নদীতে মৎস্য চাষ মৎস্য আহরণ করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। সম্প্রতি কোম্পানীগঞ্জের উপজেলার বিতর্কিত নির্বাহী অফিসার আজিজুন নাহার ফেঞ্চুগঞ্জ বদলি হয়ে আসেন। তাকে মেনেজ করে উপজেলার একটি প্রভাবশালী মহল রত্না নদীর নাম ও শ্রেণী পরিবর্তন করে ইজারা নেওয়ার পায়তারা শুরু করেছেন। নব্য মৎস্যজীবী সেজে একটি মহল প্রকৃত মৎস্যজীবীদের মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত।
এলাকাবাসী এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। বিজ্ঞপ্তি