ঢাকা ০৬:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোয়ারি খুলার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান

  • Channel Jainta News 24
  • প্রকাশিত: ০৮:৫৫:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৯ পড়া হয়েছে

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"square_fit":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

১৫

নিউজ ডেস্ক::

 

সিলেটের খনিজ সম্পদের মধ্যে অন্যতম হলো পাথর কোয়ারী। পাথর কোয়ারী দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে অন্যতম ভূমিকা রাখে। দেশের অর্থনীতি ও কর্মহীন শ্রমিকদের কথা চিন্তা করে বৃহত্তর জৈন্তিয়া এলাকার কোয়ারিগুলি পুনরায় খুলে দেওয়া এবং পাথর কোয়ারিগুলিতে ঘুষ ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছে ‘গ্রেটার জৈন্তিয়া নেটওয়ার্ক ফর জাস্টিস’ ইউকে।

 

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রধান উপদেষ্টা বরাবর ‘গ্রেটার জৈন্তিয়া নেটওয়ার্ক ফর জাস্টিস’ ইউকের উদ্যোগে জেলা প্রসাশকের কার্যালয়ে স্মরকলিপি জমা দেওয়া হয়।

 

দীর্ঘদিন থেকে বন্ধ সিলেটের সবকটি পাথর কোয়ারী। এরমধ্যে ভোলাগঞ্জ, জাফলং, বিছনাকান্দি, শ্রীপুর সবকটি পাথর কোয়ারী বন্ধ থাকায় স্থানীয় অর্থনৈতিক অবস্থায় চরম সংকট দেখা দিয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে সনাতন পদ্ধতির পাথর উত্তোলন প্রক্রিয়া বন্ধ থাকায় জড়িত এ খাতে বিনিযোগকারী হাজার হাজার ব্যবসায়ী ও ৩ উপজেলার এসব কোয়ারীতে শ্রম বিলিয়ে দেয়া লাখো শ্রমিকরা কর্মহীন জীবন যাপন করে আসছে।

 

শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থ, স্থানীয় সিন্ডিকেট এবং উচ্চ কমিশনের জন্য ভারত থেকে পাথর আমদানির কারণে কোয়ারিগুলি বন্ধ করে দেশের অর্থনীতিতে ক্ষতিগ্রস্থ করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বৃহত্তর জৈন্তিয়ার বাসিন্দারা, ‘গ্রেটার জৈন্তিয়া নেটওয়ার্ক ফর জাস্টিস – ইউকে’-এর ব্যানারে, বৃহত্তর জৈন্তিয়া এলাকার সমস্ত কোয়ারিগুলি পুনরায় চালু করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় স্মরকলিপিতে।

 

স্মরকলিপিতে আরো উল্লেখ করা হয়, কোয়ারিগুলিতে ঘুষ ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে সরকারকে রাজস্ব সংগ্রহ ও শ্রমিকদেও কর্মসংস্থানের কথা ভেবে সনাতন পদ্ধতিতে পাথর কোয়ারী খুলে দেওয়া, এবং রাতের আধাঁরে দেশের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সীমান্ত এলাকায় চোরাইপথে অবৈধভাবে আসা ভারতী পণ্য বন্ধের জোর দাবি জানানো হয়।

ট্যাগ:

কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কমেন্ট করতে ইচ্ছুক?

সাংবাদিকদের তথ্য
ডেস্ক নিউজ

ডেস্ক নিউজ

জনপ্রিয় সংবাদ

ধনী দেশগুলো প্যারিস জলবায়ু চুক্তির অঙ্গীকার পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে— মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

Follow for More!

কোয়ারি খুলার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান

প্রকাশিত: ০৮:৫৫:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১৫

নিউজ ডেস্ক::

 

সিলেটের খনিজ সম্পদের মধ্যে অন্যতম হলো পাথর কোয়ারী। পাথর কোয়ারী দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে অন্যতম ভূমিকা রাখে। দেশের অর্থনীতি ও কর্মহীন শ্রমিকদের কথা চিন্তা করে বৃহত্তর জৈন্তিয়া এলাকার কোয়ারিগুলি পুনরায় খুলে দেওয়া এবং পাথর কোয়ারিগুলিতে ঘুষ ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছে ‘গ্রেটার জৈন্তিয়া নেটওয়ার্ক ফর জাস্টিস’ ইউকে।

 

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রধান উপদেষ্টা বরাবর ‘গ্রেটার জৈন্তিয়া নেটওয়ার্ক ফর জাস্টিস’ ইউকের উদ্যোগে জেলা প্রসাশকের কার্যালয়ে স্মরকলিপি জমা দেওয়া হয়।

 

দীর্ঘদিন থেকে বন্ধ সিলেটের সবকটি পাথর কোয়ারী। এরমধ্যে ভোলাগঞ্জ, জাফলং, বিছনাকান্দি, শ্রীপুর সবকটি পাথর কোয়ারী বন্ধ থাকায় স্থানীয় অর্থনৈতিক অবস্থায় চরম সংকট দেখা দিয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে সনাতন পদ্ধতির পাথর উত্তোলন প্রক্রিয়া বন্ধ থাকায় জড়িত এ খাতে বিনিযোগকারী হাজার হাজার ব্যবসায়ী ও ৩ উপজেলার এসব কোয়ারীতে শ্রম বিলিয়ে দেয়া লাখো শ্রমিকরা কর্মহীন জীবন যাপন করে আসছে।

 

শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থ, স্থানীয় সিন্ডিকেট এবং উচ্চ কমিশনের জন্য ভারত থেকে পাথর আমদানির কারণে কোয়ারিগুলি বন্ধ করে দেশের অর্থনীতিতে ক্ষতিগ্রস্থ করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বৃহত্তর জৈন্তিয়ার বাসিন্দারা, ‘গ্রেটার জৈন্তিয়া নেটওয়ার্ক ফর জাস্টিস – ইউকে’-এর ব্যানারে, বৃহত্তর জৈন্তিয়া এলাকার সমস্ত কোয়ারিগুলি পুনরায় চালু করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় স্মরকলিপিতে।

 

স্মরকলিপিতে আরো উল্লেখ করা হয়, কোয়ারিগুলিতে ঘুষ ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে সরকারকে রাজস্ব সংগ্রহ ও শ্রমিকদেও কর্মসংস্থানের কথা ভেবে সনাতন পদ্ধতিতে পাথর কোয়ারী খুলে দেওয়া, এবং রাতের আধাঁরে দেশের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সীমান্ত এলাকায় চোরাইপথে অবৈধভাবে আসা ভারতী পণ্য বন্ধের জোর দাবি জানানো হয়।